শিরোনামঃ
দুর্নিতির মহারাজা মুন্সিগঞ্জের জেলা রেজিস্টিার সাবেক আইন মন্ত্রী আনিসুল হকের ঘুসের টাকা রমজান খানের কব্জায় জুড়ীতে আমার দেশ পত্রিকার নাম ভাঙ্গিয়ে এক প্রতারকের চাঁদাবাজির অভিযোগ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা জালাল আহমেদ বহাল তবিয়তে `ট্যাক্স ল'ইয়ার্স সোসাইটি ২০১৭' এর নির্বাচিত নতুন কমিটি ঘোষণা আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতা মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রাষ্ট্রায়ত্ত দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক জনতা ব্যাংক পিএলসিতে চলছে ভয়াবহ বদলী বাণিজ্য জুড়ীতে বিএনপির সকল কর্মসূচিতে যুবলীগ সভাপতির সরব উপস্থিতি: ক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন

দুর্নিতির মহারাজা মুন্সিগঞ্জের জেলা রেজিস্টিার সাবেক আইন মন্ত্রী আনিসুল হকের ঘুসের টাকা রমজান খানের কব্জায়

#
news image

স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার মাষ্টার মাইন্ড সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের ঘুসের একশ কোটি টাকা মুন্সিগঞ্জের জেলা রেজিষ্টার রমজান খানের কব্জায় আছে বলে নির্ভর যোগ্য সুত্র বিএননিউজকে জানিয়েছে। রমজান খান ও আইন মন্ত্রীর বাড়ী বিবাড়ীয়া হওয়ায় দুইজনের সম্পর্ক ছিল গভীর রমজান খান সাবেক আইন মন্ত্রীকে মামা বলে পরিচয় দিত।

এদিকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক সাব রেজিষ্টার জানিয়েছে রমজান ছিল সাব রেজিষ্টারদের নেতা তার কথায় আইন মন্ত্রী সাব রেজিস্টারদের নিকট থেকে মোটা অংকের ঘুসের মাধ্যমে ঢাকা ও ঢাকার বাহিরে ‘এ’ টাইপ অফিস গুলোতে বদলী করত। এভাবে সাব রেজিষ্টারদের পোষ্টিং খাত থেকে আনিসুল হক ১০০০ কোটি টাকা ঘুস লেনদেন করেছেন। আনিসুলের ঘনিষ্ট সহচর সাব রেজিষ্টারদের নেতা বর্তমান মুন্সিগঞ্জের জেলা রেজিস্টার রমজান খানের নিকট সব মিলিয়ে ১০০ কোটি টাকা আছে বলে একাধিক নির্ভরযোগ্য সুত্র জানিয়েছে। রমজান খান অত্যন্ত ধুরন্ধর প্রকৃতির অফিসার।

বর্তমানে এসব দুর্নিতি ঢাকতে তার স্ত্রী মাহমুদার অর্থাৎ শশুর বাড়ী লোক জনের পরিচয় ব্যবহার করছে। তবে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে তার স্ত্রী ভাই একজন বিএনপি নেতা। তবে তার সঙ্গে চাকুরী করা বিএনপি পন্থী সাবরেজিষ্টারা জানিয়েছে রমজান খান স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার দ্বোসর এত কোন সন্দেহ নাই। রমজান খান আনিসুল হকের মাধ্যমে সারা বাংলাদেশে সাব রেজিস্টার অফিসগুলো ঘুসের রাজ্য তৈরী করেছিল। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে এমনকোন অপকর্ম সাব রেজিষ্টার অফিসগুলোতে হতো না। জাল দলিল, শ্রেনী পরিবর্তন, সরকারী রাজস্ব ফাঁকি ও বনবিভাগের জমি পর্যন্ত বিক্রি হয়ে যেত। সাব রেজিষ্টার অফিস গুলোতে দুর্নিতি দমন অফিসাররা হানা দিলেও শক্তিশালী সিন্ডিকেটের জন্য বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে পারছে না।

রমজান খান এসব ঘুসের ঢাকা দিয়ে নামে বেনামে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছে। রমজান খানের ঘরে তল্লাশী করলে কয়েক ভরী স্বর্ন, ডলার, নগদ টাকা পাওয়া যাবে বলে তার এক প্রতিবেশী বিএননিউজেকে জানিয়েছে। তাছাড়া তার গ্রামের বাড়ী, ঢাকা, গাজীপুর নামে বেনামে তার ৫০ কোটি টাকার স্থাবর সম্পত্তির খোঁজ পাওয়া গেছে। বর্তমানে তেজকুনী পাড়ায় বসবাস করেন সেখানে রমজান খানের নামে মিতু প্রোপাটিজ ও ইম্পোরিয়াল আমেনা ১৯৪/১ তেজকুনী পাড়ায় ৪০ কোটি টাকা মূল্যের কয়েকটি ফ্লাট আছে। বিশিষ্ট মানবাধিকার কর্মী সুপ্রিম কোটের এ্যাডভোকেট ইব্রাহিম খলিল বলেছেন আওয়ামী দ্বোসর অবৈধ সম্পদ অর্জনের মাধ্যমে দেশকে অস্তিতিশীল করার পায়তারা করছে। কারন খোঁজ নিলে জানা যাবে সে ছাত্রদের হত্যার জন্য অর্থ জোগান দিয়েছে। তিনি রমজান খানের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য হাইকোটে রিট করবেন বলে জানিয়েছে। স্বচেতন মহলের দাবি রমজান খানের বিরুদ্ধে দুদুক থেকে অনুসন্ধান করলে থলের বিড়াল বের হয়ে যাবে।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে রমজান খানের মুঠোফোনে ফোন দিলে এইটা রংনাম্বার বলে ফোন কেটে দেন।  

চলবে

নিজস্ব প্রতিবেদক

৩১-৫-২০২৫ দুপুর ৪:১৪

news image

স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার মাষ্টার মাইন্ড সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের ঘুসের একশ কোটি টাকা মুন্সিগঞ্জের জেলা রেজিষ্টার রমজান খানের কব্জায় আছে বলে নির্ভর যোগ্য সুত্র বিএননিউজকে জানিয়েছে। রমজান খান ও আইন মন্ত্রীর বাড়ী বিবাড়ীয়া হওয়ায় দুইজনের সম্পর্ক ছিল গভীর রমজান খান সাবেক আইন মন্ত্রীকে মামা বলে পরিচয় দিত।

এদিকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক সাব রেজিষ্টার জানিয়েছে রমজান ছিল সাব রেজিষ্টারদের নেতা তার কথায় আইন মন্ত্রী সাব রেজিস্টারদের নিকট থেকে মোটা অংকের ঘুসের মাধ্যমে ঢাকা ও ঢাকার বাহিরে ‘এ’ টাইপ অফিস গুলোতে বদলী করত। এভাবে সাব রেজিষ্টারদের পোষ্টিং খাত থেকে আনিসুল হক ১০০০ কোটি টাকা ঘুস লেনদেন করেছেন। আনিসুলের ঘনিষ্ট সহচর সাব রেজিষ্টারদের নেতা বর্তমান মুন্সিগঞ্জের জেলা রেজিস্টার রমজান খানের নিকট সব মিলিয়ে ১০০ কোটি টাকা আছে বলে একাধিক নির্ভরযোগ্য সুত্র জানিয়েছে। রমজান খান অত্যন্ত ধুরন্ধর প্রকৃতির অফিসার।

বর্তমানে এসব দুর্নিতি ঢাকতে তার স্ত্রী মাহমুদার অর্থাৎ শশুর বাড়ী লোক জনের পরিচয় ব্যবহার করছে। তবে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে তার স্ত্রী ভাই একজন বিএনপি নেতা। তবে তার সঙ্গে চাকুরী করা বিএনপি পন্থী সাবরেজিষ্টারা জানিয়েছে রমজান খান স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার দ্বোসর এত কোন সন্দেহ নাই। রমজান খান আনিসুল হকের মাধ্যমে সারা বাংলাদেশে সাব রেজিস্টার অফিসগুলো ঘুসের রাজ্য তৈরী করেছিল। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে এমনকোন অপকর্ম সাব রেজিষ্টার অফিসগুলোতে হতো না। জাল দলিল, শ্রেনী পরিবর্তন, সরকারী রাজস্ব ফাঁকি ও বনবিভাগের জমি পর্যন্ত বিক্রি হয়ে যেত। সাব রেজিষ্টার অফিস গুলোতে দুর্নিতি দমন অফিসাররা হানা দিলেও শক্তিশালী সিন্ডিকেটের জন্য বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে পারছে না।

রমজান খান এসব ঘুসের ঢাকা দিয়ে নামে বেনামে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছে। রমজান খানের ঘরে তল্লাশী করলে কয়েক ভরী স্বর্ন, ডলার, নগদ টাকা পাওয়া যাবে বলে তার এক প্রতিবেশী বিএননিউজেকে জানিয়েছে। তাছাড়া তার গ্রামের বাড়ী, ঢাকা, গাজীপুর নামে বেনামে তার ৫০ কোটি টাকার স্থাবর সম্পত্তির খোঁজ পাওয়া গেছে। বর্তমানে তেজকুনী পাড়ায় বসবাস করেন সেখানে রমজান খানের নামে মিতু প্রোপাটিজ ও ইম্পোরিয়াল আমেনা ১৯৪/১ তেজকুনী পাড়ায় ৪০ কোটি টাকা মূল্যের কয়েকটি ফ্লাট আছে। বিশিষ্ট মানবাধিকার কর্মী সুপ্রিম কোটের এ্যাডভোকেট ইব্রাহিম খলিল বলেছেন আওয়ামী দ্বোসর অবৈধ সম্পদ অর্জনের মাধ্যমে দেশকে অস্তিতিশীল করার পায়তারা করছে। কারন খোঁজ নিলে জানা যাবে সে ছাত্রদের হত্যার জন্য অর্থ জোগান দিয়েছে। তিনি রমজান খানের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য হাইকোটে রিট করবেন বলে জানিয়েছে। স্বচেতন মহলের দাবি রমজান খানের বিরুদ্ধে দুদুক থেকে অনুসন্ধান করলে থলের বিড়াল বের হয়ে যাবে।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে রমজান খানের মুঠোফোনে ফোন দিলে এইটা রংনাম্বার বলে ফোন কেটে দেন।  

চলবে