এলজিইডির প্রশাসনিক শাখার কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান ও স্ত্রী মর্জিনা খাতুনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ
নিজস্ব প্রতিবেদক
৬-১১-২০২৫ রাত ১২:২১
এলজিইডির প্রশাসনিক শাখার কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান ও স্ত্রী মর্জিনা খাতুনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ
এলজিইডির প্রধান কার্যালয়ের প্রশাসনিক শাখায় উচ্চামন সহকারী আব্দুল মান্নান ও তার স্ত্রী মর্জিনা খাতুন,ঘুষ,দুর্নীর মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন।
তাদের এসব অবৈধ উপার্জনের বিষয়ের তদন্ত চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে দুদক লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন গোলাম মাওলা নামের এক ব্যক্তি।
দুদকের অভিযোগ সূত্রে জানান যায়,মো.আ.মান্নান, পিতা-মোঃ দেলোয়ার হোসেন, মাতা- আহেলা বেগম, স্ত্রীর নাম-মোছাঃ মর্জিনা বেগম, জাতীয় পরিচয়পত্র নং-৫০৫৯৩৯৯০২১,জন্ম তারিখ: ০১/১০/১৯৬৯ইং, জন্মস্থান সিরাজগঞ্জ,বর্তমান বাসা নং-৩৩,দেওয়ানবাড়ী,আজমপুর, দক্ষিণখান,ঢাকা। তার টিআইএন নং-১৭৭১৯০৫১৮৮৯৬, কর সার্কেল-৮৮,কর অঞ্চল-ঢাকা। সাবেক টিআইএন নং-২২৪১০২৮৩৭১,তার স্ত্রীর নাম-মোছাঃ মর্জিনা খাতুন, পিতার নাম-আব্দুল মজিদ,মাতার নাম-জুবলী বেগম, স্বামীর নাম-মো.আঃ মান্নান,পেশা-গৃহিনী। জন্মস্থান সিরাজগঞ্জ। তার জাতীয় পরিচয়পত্রনং-৪৬০৯১৬১৫৬৯, জনন্ম তারিখ: ২০/০৬/১৯৭৭ইং,তার টিআইএন নং-৩৯৬১৫৬৯৯৮৯৯৪, কর সার্কেল-৮৬,কর অঞ্চল-৪,ঢাকা। তার পূর্বের টিআইএন নং-২২৪১০২৮৩৮৮, ঠিকানা: বাসা নং-৩৩, দেওয়ানবাড়ী, আজমপুর,দক্ষিণখান,ঢাকা। আঃ মান্নান একজন এলজিইডির কর্মচারী হওয়া সত্বেও আজমপুরে ৩৩ নং বাসাটি ৬ষ্ঠ তলা ভবন নিমার্ণ করেছেন সরকারি অর্থ আত্মসাত করে ঘুষ দুর্নীতির মাধ্যেমে।
তিনি বলেন,তার স্ত্রী মর্জিনা খাতুন একজন গৃহিনী হওয়া সত্ত্বেও তিনি দীর্ঘদিন থেকে সরকারের করধাতা হিসাবে গণ্য হয়েছেন। কিন্তু তার কোন প্রকার আয় নাথাকা সত্বেও তিনি সরকারকে নিয়মিত আয়কর প্রদান করেই যাচ্ছেন। তিনি তার স্ত্রীর নামে বাড়ী গাড়ী প্লট ফ্ল্যাট জমি ও কোটি কোটি টাকা বিভিন্ন ব্যাংকে জমা করে রেখেছেন। তার ও তার স্ত্রীর অবৈধ সম্পদ অনুসন্ধান করলে আরো কোটি কোটি টাকার তথ্য পাওয়া যাবে। আঃ মান্নান একজন ছোট কর্মচারী হয়েও পরিবারের সদস্যদের নামে বেনামে কোটি কোটি টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদের মালিকানা বনে গেছেন। তার নিজ জেলা সিরাজগঞ্জে স্ত্রীর নামে ৬ষ্ঠ তলা বাড়ী রয়েছে,৪০ বিঘা জমি রয়েছে। গাজীপুরে চান্দুরায় তার স্ত্রীর স্ত্রীর নামে একটি কারখানা রয়েছে। সেখানে ২০ কাঠা জমির উপর কারখানাটি চলমান রয়েছে। সাভারে আশুলিয়ায় তার স্ত্রীর স্ত্রীর নামে ১০ কাঠা জমি সহ টিনসেড বাড়ী রয়েছে। এলজিইডির চাকুরী করার সুবাদে তিনি দেশের আনাছে কানাছে অবৈধ সম্পদ গড়েছেন। নিজে ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে বেনামে। তিনি এলজিইডিতে বদলি বাণিজ্য নিয়োগ বাণিজ্য, তদবির বানিজা করে প্রতি নিয়ত কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। এখন ও তার ঘুষ ও দুর্নীতি বিষয়ে অভিযোগ চলমান রয়েছে।
এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে দুর্নীতির এই অভিযোগ তদন্ত করে দায়ীদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা।
নিজস্ব প্রতিবেদক
৬-১১-২০২৫ রাত ১২:২১
এলজিইডির প্রধান কার্যালয়ের প্রশাসনিক শাখায় উচ্চামন সহকারী আব্দুল মান্নান ও তার স্ত্রী মর্জিনা খাতুন,ঘুষ,দুর্নীর মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন।
তাদের এসব অবৈধ উপার্জনের বিষয়ের তদন্ত চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে দুদক লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন গোলাম মাওলা নামের এক ব্যক্তি।
দুদকের অভিযোগ সূত্রে জানান যায়,মো.আ.মান্নান, পিতা-মোঃ দেলোয়ার হোসেন, মাতা- আহেলা বেগম, স্ত্রীর নাম-মোছাঃ মর্জিনা বেগম, জাতীয় পরিচয়পত্র নং-৫০৫৯৩৯৯০২১,জন্ম তারিখ: ০১/১০/১৯৬৯ইং, জন্মস্থান সিরাজগঞ্জ,বর্তমান বাসা নং-৩৩,দেওয়ানবাড়ী,আজমপুর, দক্ষিণখান,ঢাকা। তার টিআইএন নং-১৭৭১৯০৫১৮৮৯৬, কর সার্কেল-৮৮,কর অঞ্চল-ঢাকা। সাবেক টিআইএন নং-২২৪১০২৮৩৭১,তার স্ত্রীর নাম-মোছাঃ মর্জিনা খাতুন, পিতার নাম-আব্দুল মজিদ,মাতার নাম-জুবলী বেগম, স্বামীর নাম-মো.আঃ মান্নান,পেশা-গৃহিনী। জন্মস্থান সিরাজগঞ্জ। তার জাতীয় পরিচয়পত্রনং-৪৬০৯১৬১৫৬৯, জনন্ম তারিখ: ২০/০৬/১৯৭৭ইং,তার টিআইএন নং-৩৯৬১৫৬৯৯৮৯৯৪, কর সার্কেল-৮৬,কর অঞ্চল-৪,ঢাকা। তার পূর্বের টিআইএন নং-২২৪১০২৮৩৮৮, ঠিকানা: বাসা নং-৩৩, দেওয়ানবাড়ী, আজমপুর,দক্ষিণখান,ঢাকা। আঃ মান্নান একজন এলজিইডির কর্মচারী হওয়া সত্বেও আজমপুরে ৩৩ নং বাসাটি ৬ষ্ঠ তলা ভবন নিমার্ণ করেছেন সরকারি অর্থ আত্মসাত করে ঘুষ দুর্নীতির মাধ্যেমে।
তিনি বলেন,তার স্ত্রী মর্জিনা খাতুন একজন গৃহিনী হওয়া সত্ত্বেও তিনি দীর্ঘদিন থেকে সরকারের করধাতা হিসাবে গণ্য হয়েছেন। কিন্তু তার কোন প্রকার আয় নাথাকা সত্বেও তিনি সরকারকে নিয়মিত আয়কর প্রদান করেই যাচ্ছেন। তিনি তার স্ত্রীর নামে বাড়ী গাড়ী প্লট ফ্ল্যাট জমি ও কোটি কোটি টাকা বিভিন্ন ব্যাংকে জমা করে রেখেছেন। তার ও তার স্ত্রীর অবৈধ সম্পদ অনুসন্ধান করলে আরো কোটি কোটি টাকার তথ্য পাওয়া যাবে। আঃ মান্নান একজন ছোট কর্মচারী হয়েও পরিবারের সদস্যদের নামে বেনামে কোটি কোটি টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদের মালিকানা বনে গেছেন। তার নিজ জেলা সিরাজগঞ্জে স্ত্রীর নামে ৬ষ্ঠ তলা বাড়ী রয়েছে,৪০ বিঘা জমি রয়েছে। গাজীপুরে চান্দুরায় তার স্ত্রীর স্ত্রীর নামে একটি কারখানা রয়েছে। সেখানে ২০ কাঠা জমির উপর কারখানাটি চলমান রয়েছে। সাভারে আশুলিয়ায় তার স্ত্রীর স্ত্রীর নামে ১০ কাঠা জমি সহ টিনসেড বাড়ী রয়েছে। এলজিইডির চাকুরী করার সুবাদে তিনি দেশের আনাছে কানাছে অবৈধ সম্পদ গড়েছেন। নিজে ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে বেনামে। তিনি এলজিইডিতে বদলি বাণিজ্য নিয়োগ বাণিজ্য, তদবির বানিজা করে প্রতি নিয়ত কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। এখন ও তার ঘুষ ও দুর্নীতি বিষয়ে অভিযোগ চলমান রয়েছে।
এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে দুর্নীতির এই অভিযোগ তদন্ত করে দায়ীদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা।