শৈলকুপায় স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা মামলায় স্ত্রীর যাবজ্জীবন

#
news image

ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলাতে পরকীয়ার জেরে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যার দায়ে স্ত্রীকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (০১ জুন) দুপুরে ঝিনাইদহ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আব্দুল মতিন এ দন্ডাদেশ দেন। একই সঙ্গে আসামিকে ২০ হাজার টাকার জরিমানাও করা হয়।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০৮ সালের ২৫ জুলাই ঝিনাইদহের শৈলকুপার উপজেলার উত্তর বোয়ালিয়া গ্রামের হারুন-অর-রশিদকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে তার স্ত্রী সর্জিনা খাতুন ও তার পরকীয়া প্রেমিকা লিটন। এ ঘটনায় নিহতের ভাই ইব্রাহিম বাদী হয়ে সর্জিনা খাতুন ও লিটনকে আসামি করে মামলা দায়ের করে। দীর্ঘ তদন্ত শেষে পুলিশ ২০০৮ সালের ২৪ ডিসেম্বর সর্জিনা খাতুন ও লিটনকে  অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে। দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে আদালত ওই মামলায় স্ত্রী সর্জিনা খাতুনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
রাষ্ট্র পক্ষের আইনজীবী (পিপি)অ্যাড. ইসমাইল হোসেন বাদশা বলেন, মামলার রায় সঠিক হয়েছে। বাদী পক্ষ এই রায়ে সন্তুষ্ট। তিনি আরো বলেন, মামলার অপর আসামি লিটনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে বেকসুর খালাশ দেওয়া হয়েছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক

২-৬-২০২৩ দুপুর ১২:৫

news image

ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলাতে পরকীয়ার জেরে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যার দায়ে স্ত্রীকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (০১ জুন) দুপুরে ঝিনাইদহ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আব্দুল মতিন এ দন্ডাদেশ দেন। একই সঙ্গে আসামিকে ২০ হাজার টাকার জরিমানাও করা হয়।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০৮ সালের ২৫ জুলাই ঝিনাইদহের শৈলকুপার উপজেলার উত্তর বোয়ালিয়া গ্রামের হারুন-অর-রশিদকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে তার স্ত্রী সর্জিনা খাতুন ও তার পরকীয়া প্রেমিকা লিটন। এ ঘটনায় নিহতের ভাই ইব্রাহিম বাদী হয়ে সর্জিনা খাতুন ও লিটনকে আসামি করে মামলা দায়ের করে। দীর্ঘ তদন্ত শেষে পুলিশ ২০০৮ সালের ২৪ ডিসেম্বর সর্জিনা খাতুন ও লিটনকে  অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে। দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে আদালত ওই মামলায় স্ত্রী সর্জিনা খাতুনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
রাষ্ট্র পক্ষের আইনজীবী (পিপি)অ্যাড. ইসমাইল হোসেন বাদশা বলেন, মামলার রায় সঠিক হয়েছে। বাদী পক্ষ এই রায়ে সন্তুষ্ট। তিনি আরো বলেন, মামলার অপর আসামি লিটনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে বেকসুর খালাশ দেওয়া হয়েছে।