আমাদের চাল রাখার জায়গা নেই, এখন খালি করি কীভাবে: প্রধানমন্ত্রী

shafim
২০-৭-২০২৩ রাত ৮:২৭

আমাদের চাল রাখার জায়গা নেই, এখন খালি করি কীভাবে: প্রধানমন্ত্রী
দেশে পর্যাপ্ত চাল মজুত আছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমাদের চালের অভাব নেই। আমাদের চাল এবং অন্যান্য ফসল প্রচুর পরিমাণে আছে।তিনি বলেন, আজ আমাকে খাদ্যমন্ত্রী বলেছেন আমাদের তো চাল রাখার জায়গা নেই। এখন জায়গা খালি করি কীভাবে?
বুধবার (১৯ জুলাই) গণভবনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জোট ১৪ দলের সভায় এসব কথা বলেন তিনি।নতুন করে মজুত করতে জায়গা খালি করতে সরকারের পরিকল্পনার কথা জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, যাদেরকে আমরা রেশন দেই, যেমন আমাদের সশস্ত্র বাহিনী আছে, পুলিশ বাহিনী আছে, তাদের যাদের যাদের রাখার ব্যবস্থা আছে তাদের আমরা একবারে তিন মাসেরটা দিয়ে দেবো।
তিনি বলেন, ভিজিডি, ভিজিএফ মাসে মাসে দেই, সেটাও দরকার হয় তিন মাসের দিয়ে সেখানে আমরা জায়গা করবো। সেখানে নতুন করে আবার খাদ্য মজুত করবো। যাতে ভবিষ্যতে কোনো দুর্যোগে সমস্যা না হয়।
গ্রামে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, হয়তো ঢাকা শহর সবাই দেখেন, গ্রামের দিকে যাননি। গ্রামের মানুষ, গ্রামে কিন্তু কোনো দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নেই। আজকেও আমি খবর নিলাম বিভিন্ন এলাকা থেকে আমাদের নেতাকর্মীরা এসেছিলেন, জিজ্ঞেস করলাম কী অবস্থা। তারা বলেন এখানে দাম বেশি, আমাদের ওখানে সব ঠিক আছে।
শেখ হাসিনা বলেন, মানুষের জীবন পরিবর্তন হয়েছে। আমরা এখন উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি, সেটাও কার্যকর করতে হবে। সেখানে কিছু চ্যালেঞ্জ আমাদের আসবে। সে প্রস্তুতি আমরা নিচ্ছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে মানুষ অন্তত খেয়ে পরে ভালো আছে। এখন বর্ষাকালেও শীতকালের সবজি দেখেন (পাওয়া যায়)। সবই পাওয়া যায়। আবার সেটা দাম বেশি হলে সবাই চিৎকার-চেঁচামেচিও করে। কিন্তু আগে তো এগুলো পাওয়াই যেত না। এখন সবই পাওয়া যাচ্ছে।
shafim
২০-৭-২০২৩ রাত ৮:২৭

দেশে পর্যাপ্ত চাল মজুত আছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমাদের চালের অভাব নেই। আমাদের চাল এবং অন্যান্য ফসল প্রচুর পরিমাণে আছে।তিনি বলেন, আজ আমাকে খাদ্যমন্ত্রী বলেছেন আমাদের তো চাল রাখার জায়গা নেই। এখন জায়গা খালি করি কীভাবে?
বুধবার (১৯ জুলাই) গণভবনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জোট ১৪ দলের সভায় এসব কথা বলেন তিনি।নতুন করে মজুত করতে জায়গা খালি করতে সরকারের পরিকল্পনার কথা জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, যাদেরকে আমরা রেশন দেই, যেমন আমাদের সশস্ত্র বাহিনী আছে, পুলিশ বাহিনী আছে, তাদের যাদের যাদের রাখার ব্যবস্থা আছে তাদের আমরা একবারে তিন মাসেরটা দিয়ে দেবো।
তিনি বলেন, ভিজিডি, ভিজিএফ মাসে মাসে দেই, সেটাও দরকার হয় তিন মাসের দিয়ে সেখানে আমরা জায়গা করবো। সেখানে নতুন করে আবার খাদ্য মজুত করবো। যাতে ভবিষ্যতে কোনো দুর্যোগে সমস্যা না হয়।
গ্রামে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, হয়তো ঢাকা শহর সবাই দেখেন, গ্রামের দিকে যাননি। গ্রামের মানুষ, গ্রামে কিন্তু কোনো দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নেই। আজকেও আমি খবর নিলাম বিভিন্ন এলাকা থেকে আমাদের নেতাকর্মীরা এসেছিলেন, জিজ্ঞেস করলাম কী অবস্থা। তারা বলেন এখানে দাম বেশি, আমাদের ওখানে সব ঠিক আছে।
শেখ হাসিনা বলেন, মানুষের জীবন পরিবর্তন হয়েছে। আমরা এখন উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি, সেটাও কার্যকর করতে হবে। সেখানে কিছু চ্যালেঞ্জ আমাদের আসবে। সে প্রস্তুতি আমরা নিচ্ছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে মানুষ অন্তত খেয়ে পরে ভালো আছে। এখন বর্ষাকালেও শীতকালের সবজি দেখেন (পাওয়া যায়)। সবই পাওয়া যায়। আবার সেটা দাম বেশি হলে সবাই চিৎকার-চেঁচামেচিও করে। কিন্তু আগে তো এগুলো পাওয়াই যেত না। এখন সবই পাওয়া যাচ্ছে।