দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা জালাল আহমেদ বহাল তবিয়তে

নিজস্ব প্রতিবেদক
২৫-২-২০২৫ রাত ১০:২১

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা জালাল আহমেদ বহাল তবিয়তে
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সুফল পেতে দেশব্যাপী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে দুর্নীতিবাজদের অপসারণ করা হচ্ছে। কিন্তু দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে আওয়ামী লীগ সরকারের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা এখনো বহাল তবিয়তে লুটপাট চালিয়ে যাচ্ছেন।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সহকারী প্রকৌশলী জালাল আহমেদের অসাধু উপায়ে অবৈধ সম্পদ অর্জনের তদন্ত চেয়ে মো.সাখাওয়াত হোসেন নামের একজন ব্যক্তি দুর্নীতি দমন কমিশনের বরাবর অভিযোগ করেন। তার অভিযোগে উল্লেখ করে বলেন যে, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের অধীনস্থ বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র প্রকল্পের সহকারী প্রকৌশলী জালাল আহমেদ। যিনি এই সরকারী প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে কর্মরত অবস্থায় নিয়মবর্হিভূত অনৈতিক লেনদেনের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার মালিক হন। বিভিন্নভাবে অসাধু উপায়ে কাজ করিয়ে দেওয়া ও অন্যায় কাজকে ন্যায়ভাবে করানোর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে যা তাহার চাকরির বেতনের সাথে ব্যাপক অসঙ্গতি। এই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা চাকরি জীবনের শুরু থেকেই ঘুষ ও দুর্নীতির সাথে জড়িয়ে ছিলেন। সরকারি অফিসে অনিয়মের অর্জিত টাকায় নামে বেনামে গড়ে তুলেছেন স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তির পাহাড়। নিজ এলাকায় খুলনা সিটি কর্পোরেশনে ৫ কাঠার একটি প্লট ক্রয় করেছেন, খিলক্ষেত নামাপাড়া লেক সিটিতে কনকর্ড সুরভী বিল্ডিংয়ে একটি ফ্লাট ক্রয় করেছেন যার নাম্বার ইবি/১, ঢাকার সবচেয়ে দামিদামি আবাসিক এলাকা উত্তরায় রূপায়ন সিটিতে একটি ফ্লাট ক্রয় করেন যার বাজার মূল্য ৩ কোটি টাকার উপরে, পূর্বাচলে একটি ৫ কাঠার প্লট রয়েছে যার স্লট নং ১৪ সেক্টর ০৪ রোড নং ৪০৪, শেয়ার মার্কেটে তিন কোটি টাকার উপরে বিনিয়োগ আছে, নিজের ব্যবহারের জন্য রয়েছে বিলাসবহুল প্রাইভেট কার, যেটা ঢাকা মেট্রো গ ২০-০৭৬৩ নাম্বার রেজিষ্ট্রেশনকৃত, এছাড়াও আরো তিন থেকে চারটি গাড়ি আছে।
দুদকের কাছে অভিযোগের বিষয়ে জানতে জালাল আহমেদের মুঠোফোনে যোগাযোগ করতে তার ফোনে বার বার ফোন দিয়েও তাকে পাওয়া সম্ভব হয়নি ।
নিজস্ব প্রতিবেদক
২৫-২-২০২৫ রাত ১০:২১

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সুফল পেতে দেশব্যাপী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে দুর্নীতিবাজদের অপসারণ করা হচ্ছে। কিন্তু দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে আওয়ামী লীগ সরকারের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা এখনো বহাল তবিয়তে লুটপাট চালিয়ে যাচ্ছেন।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সহকারী প্রকৌশলী জালাল আহমেদের অসাধু উপায়ে অবৈধ সম্পদ অর্জনের তদন্ত চেয়ে মো.সাখাওয়াত হোসেন নামের একজন ব্যক্তি দুর্নীতি দমন কমিশনের বরাবর অভিযোগ করেন। তার অভিযোগে উল্লেখ করে বলেন যে, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের অধীনস্থ বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র প্রকল্পের সহকারী প্রকৌশলী জালাল আহমেদ। যিনি এই সরকারী প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে কর্মরত অবস্থায় নিয়মবর্হিভূত অনৈতিক লেনদেনের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার মালিক হন। বিভিন্নভাবে অসাধু উপায়ে কাজ করিয়ে দেওয়া ও অন্যায় কাজকে ন্যায়ভাবে করানোর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে যা তাহার চাকরির বেতনের সাথে ব্যাপক অসঙ্গতি। এই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা চাকরি জীবনের শুরু থেকেই ঘুষ ও দুর্নীতির সাথে জড়িয়ে ছিলেন। সরকারি অফিসে অনিয়মের অর্জিত টাকায় নামে বেনামে গড়ে তুলেছেন স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তির পাহাড়। নিজ এলাকায় খুলনা সিটি কর্পোরেশনে ৫ কাঠার একটি প্লট ক্রয় করেছেন, খিলক্ষেত নামাপাড়া লেক সিটিতে কনকর্ড সুরভী বিল্ডিংয়ে একটি ফ্লাট ক্রয় করেছেন যার নাম্বার ইবি/১, ঢাকার সবচেয়ে দামিদামি আবাসিক এলাকা উত্তরায় রূপায়ন সিটিতে একটি ফ্লাট ক্রয় করেন যার বাজার মূল্য ৩ কোটি টাকার উপরে, পূর্বাচলে একটি ৫ কাঠার প্লট রয়েছে যার স্লট নং ১৪ সেক্টর ০৪ রোড নং ৪০৪, শেয়ার মার্কেটে তিন কোটি টাকার উপরে বিনিয়োগ আছে, নিজের ব্যবহারের জন্য রয়েছে বিলাসবহুল প্রাইভেট কার, যেটা ঢাকা মেট্রো গ ২০-০৭৬৩ নাম্বার রেজিষ্ট্রেশনকৃত, এছাড়াও আরো তিন থেকে চারটি গাড়ি আছে।
দুদকের কাছে অভিযোগের বিষয়ে জানতে জালাল আহমেদের মুঠোফোনে যোগাযোগ করতে তার ফোনে বার বার ফোন দিয়েও তাকে পাওয়া সম্ভব হয়নি ।