দুর্নীতির বরপুত্র চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কম্পিউটার অপারেটর সোহেল রানা

নিজস্ব প্রতিবেদক
৩০-১২-২০২৪ দুপুর ২:১১

দুর্নীতির বরপুত্র চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কম্পিউটার অপারেটর সোহেল রানা
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের অধীনস্থ চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় কর্মরত অফিস সহকারি কাম- কম্পিউটার অপারেটর মো. সোহেল রানা। যিনি এই সরকারী প্রতিষ্ঠানের একজন তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারীর দায়িত্বে কর্মরত অবস্থায় নিয়মবর্হিভূত অনৈতিক লেনদেনের মাধ্যমে কোটি টাকার মালিক হন।
বিভিন্নভাবে অনৈতিক কাজ করিয়ে দেওয়া ও অন্যায় কাজকে ন্যায়ভাবে করানোর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে। যা তার চাকরির বেতনের সাথে ব্যাপক অসঙ্গতি রয়েছে।এই দুর্নীতিবাজ কর্মচারী চাকরী জীবনের শুরু থেকেই ঘুষ ও দুর্নীতির সাথে জড়িয়ে পড়েন। সরকারি অফিসে অনিয়মে অর্জিত টাকায় নামে বেনামে গড়ে তুলেছেন স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তির পাহাড়।
সোহেল রানার গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়া জেলায়। তিনি ২০১০ সালে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের অধীনে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে নিয়োগ পান। তিনি বর্তমানে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় অফিস সহকারী হিসেবে কর্মরত আছেন। তিনি জীবন নগরে গড়ে তুলেছেন ৩ তলা আলিশান বাড়ি, জীবন নগর মাঠে নামে বেনামে কিনেছেন ৬ বিঘা জমি, রাজশাহী বাঘায় কিনেছেন ৪ বিঘা আম বাগান, ব্যবহারের জন্য বোন জামাইয়ের নামে কিনেছেন ৪ চাকার গাড়ি, এছাড়াও ব্যাংকে নগদ অর্থসহ গড়ে তুলেছেন নামে বেনামে অর্থ সম্পদের পাহাড়।
এবিষয়ে সোহেল রানার কাছে জনতে চাইলে তিনি বলেন, যে কোন একজন মানুষের এটুকু সম্পত্তি থাকতেই পারে। এছাড়া আমার আরো সম্পত্তি আছে যা পৈত্রিক সম্পত্তি।
এবিষয়ে আরো জানতে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা নাহিদা ইসলামকে ফোন দিলে তিনি বলেন, আমি এই যায়গা নতুন আসছি, তার সাথে আমার কাজ করার সুযোগ হয়নি তাই একজন মানুষের সম্পর্কে না জেনে কোন বক্তব্য দেয়া ঠিক হবে না । তার এই অভিযোগের বিষয় যদি সত্য হয় তাহলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে ।
নিজস্ব প্রতিবেদক
৩০-১২-২০২৪ দুপুর ২:১১

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের অধীনস্থ চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় কর্মরত অফিস সহকারি কাম- কম্পিউটার অপারেটর মো. সোহেল রানা। যিনি এই সরকারী প্রতিষ্ঠানের একজন তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারীর দায়িত্বে কর্মরত অবস্থায় নিয়মবর্হিভূত অনৈতিক লেনদেনের মাধ্যমে কোটি টাকার মালিক হন।
বিভিন্নভাবে অনৈতিক কাজ করিয়ে দেওয়া ও অন্যায় কাজকে ন্যায়ভাবে করানোর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে। যা তার চাকরির বেতনের সাথে ব্যাপক অসঙ্গতি রয়েছে।এই দুর্নীতিবাজ কর্মচারী চাকরী জীবনের শুরু থেকেই ঘুষ ও দুর্নীতির সাথে জড়িয়ে পড়েন। সরকারি অফিসে অনিয়মে অর্জিত টাকায় নামে বেনামে গড়ে তুলেছেন স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তির পাহাড়।
সোহেল রানার গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়া জেলায়। তিনি ২০১০ সালে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের অধীনে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে নিয়োগ পান। তিনি বর্তমানে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় অফিস সহকারী হিসেবে কর্মরত আছেন। তিনি জীবন নগরে গড়ে তুলেছেন ৩ তলা আলিশান বাড়ি, জীবন নগর মাঠে নামে বেনামে কিনেছেন ৬ বিঘা জমি, রাজশাহী বাঘায় কিনেছেন ৪ বিঘা আম বাগান, ব্যবহারের জন্য বোন জামাইয়ের নামে কিনেছেন ৪ চাকার গাড়ি, এছাড়াও ব্যাংকে নগদ অর্থসহ গড়ে তুলেছেন নামে বেনামে অর্থ সম্পদের পাহাড়।
এবিষয়ে সোহেল রানার কাছে জনতে চাইলে তিনি বলেন, যে কোন একজন মানুষের এটুকু সম্পত্তি থাকতেই পারে। এছাড়া আমার আরো সম্পত্তি আছে যা পৈত্রিক সম্পত্তি।
এবিষয়ে আরো জানতে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা নাহিদা ইসলামকে ফোন দিলে তিনি বলেন, আমি এই যায়গা নতুন আসছি, তার সাথে আমার কাজ করার সুযোগ হয়নি তাই একজন মানুষের সম্পর্কে না জেনে কোন বক্তব্য দেয়া ঠিক হবে না । তার এই অভিযোগের বিষয় যদি সত্য হয় তাহলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে ।